ঢাকা ১০:৫৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ ২০২৫, ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্বাচনের জন্য সর্বোচ্চ আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা: শফিকুল আলম

নিজস্ব সংবাদ :

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে না হলে সর্বোচ্চ আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে নির্বাচন–সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।

প্রেস সচিব বলেন, নির্বাচন নিয়ে অনেকবার কথা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেক উপদেষ্টাও কথা বলেছেন এ নিয়ে। প্রধান উপদেষ্টা আগে দুটি সময় বলেছিলেন। একটি হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো যদি কম সংস্কার চায় তাহলে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। আর যদি তারা চান যে আমরা আর কিছুদিন থাকি, সেক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন ২০২৬ সালের প্রথমার্ধে হবে।

তিনি বলেন, কিন্তু এখানে একটি বাস্তব বিষয় হলো, এপ্রিল মাস থেকে কালবৈশাখী এবং ঝড়বৃষ্টির সময় শুরু হয়ে যায়। এপ্রিলের পর আবার জুনে বর্ষা শুরু হয়ে যায়। ফলে ওই তিনটি মাস নির্বাচনের জন্য অতটা উপযোগী না। সে জন্য আমাদের ধারণা, নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে হবে নতুবা সর্বোচ্চ মার্চের মধ্যে হবে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
আপডেট সময় ০১:১৬:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
৪৫ বার পড়া হয়েছে

নির্বাচনের জন্য সর্বোচ্চ আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা: শফিকুল আলম

আপডেট সময় ০১:১৬:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে না হলে সর্বোচ্চ আগামী বছরের মার্চ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত প্রেস ব্রিফিংয়ে নির্বাচন–সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।

প্রেস সচিব বলেন, নির্বাচন নিয়ে অনেকবার কথা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাসহ অনেক উপদেষ্টাও কথা বলেছেন এ নিয়ে। প্রধান উপদেষ্টা আগে দুটি সময় বলেছিলেন। একটি হচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো যদি কম সংস্কার চায় তাহলে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। আর যদি তারা চান যে আমরা আর কিছুদিন থাকি, সেক্ষেত্রে প্রধান উপদেষ্টা বলেছিলেন ২০২৬ সালের প্রথমার্ধে হবে।

তিনি বলেন, কিন্তু এখানে একটি বাস্তব বিষয় হলো, এপ্রিল মাস থেকে কালবৈশাখী এবং ঝড়বৃষ্টির সময় শুরু হয়ে যায়। এপ্রিলের পর আবার জুনে বর্ষা শুরু হয়ে যায়। ফলে ওই তিনটি মাস নির্বাচনের জন্য অতটা উপযোগী না। সে জন্য আমাদের ধারণা, নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে হবে নতুবা সর্বোচ্চ মার্চের মধ্যে হবে।

প্রেস ব্রিফিংয়ে এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব ফয়েজ আহম্মদ, সহকারী প্রেস সচিব সুচিস্মিতা তিথি।